ফেসবুক মার্কেটিং কি? কিভাবে করবেন ফেসবুক মার্কেটিং এর A to Z

ফেসবুক মার্কেটিং কি - এই প্রশ্নের পাশে একজন পেশাদার ব্যক্তি ল্যাপটপ নিয়ে হাসিমুখে থাম্বস আপ দিচ্ছেন।

বর্তমানে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। এর সাথে তাল মিলিয়ে বাড়ছে অনলাইন ব্যবসার পরিধি। আর অনলাইন ব্যবসায় প্রসারের অন্যতম সেরা মাধ্যম হলো ফেসবুক মার্কেটিং। ছোট-বড় যেকোনো ধরনের ব্যবসায়ের জন্য এটি এখন অপরিহার্য হয়ে গেছে।

২০২৫ সালের মে মাসের রিপোর্ট অনুযায়ী, বাংলাদেশে ফেসবুক ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৬৭.১৮ মিলিয়ন যা মোট জনসংখ্যার ৩৭.৫%। আর এই সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। এই বিশাল সংখ্যক ইউজার বেইস যেকোনো ব্যবসায়ের জন্য একটি গোল্ডেন অপরচুনিটি তৈরি করেছে।

কিন্তু অনেকেই জানেন না কীভাবে এই প্ল্যাটফর্মকে সঠিকভাবে কাজে লাগানো যায়। আজকের এই ব্লগে আমরা খুব সহজ ভাষায় জানবো ফেসবুক মার্কেটিং এর খুঁটিনাটি। আপনি যদি একজন উদ্যোক্তা হন কিংবা ফ্রিল্যান্সিং করে অনলাইনে আয় করতে চান, তাহলে ফেসবুক মার্কেটিং সম্পর্কিত এই ব্লগটি আপনার অবশ্যই উপকারে আসবে ইন-শা-আল্ললাহ!

ফেসবুক মার্কেটিং কি?

সহজ ভাষায় বলতে গেলে, ফেসবুক মার্কেটিং হলো ফেসবুক প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে আপনার প্রোডাক্ট, সার্ভিস বা ব্র্যান্ডকে প্রমোট করা। এর মূল লক্ষ্য হলো আপনার ব্র্যান্ডের visibility বাড়ানো, নতুন কাস্টমার জেনারেট করা এবং বর্তমান কাস্টমারদের সাথে সম্পর্ক মজবুত করা। ফেসবুক মার্কেটিং হলো সোসাল মিডিয়া মার্কেটিং এর একটা অংশ।

ফেসবুক মার্কেটিং শুধুমাত্র পোস্ট করা কিংবা ছবি শেয়ার করার মধ্যেই সীমাবদ্ধ না। বরং এটি একটি এমন প্রক্রিয়া যেখানে আপনি আপনার টার্গেট অডিয়েন্স সেট করবেন, তাদের পছন্দ-অপছন্দ বুঝবেন, সেই অনুযায়ী কনটেন্ট তৈরি করবেন এবং সেগুলো ফেসবুকে স্ট্র্যাটেজিক্যালি প্রমোট করবেন।

ফেসবুক মার্কেটিং কেন এত জনপ্রিয়? কারণ এর মাধ্যমে আপনি নির্দিষ্ট অডিয়েন্সের কাছে পৌঁছানোর সুযোগ পাবেন। আপনি চাইলে বয়স, লোকেশন, আগ্রহ বা নির্দিষ্ট behaviors অনুযায়ী অ্যাডস দেখাতে পারবেন।

উদাহরণস্বরূপ, যদি আপনার একটি অনলাইন বুক শপ থাকে, তাহলে আপনি শুধু সেইসব মানুষকে আপনার অ্যাডস দেখাতে পারবেন যারা বই পড়তে আগ্রহী। এতে করে আপনার মার্কেটিং খরচ কমে যাবে এবং ROI (Return on Investment) অনেক বাড়বে।

ফেসবুক মার্কেটিং কত প্রকার?

ফেসবুক মার্কেটিং মূলত দুই ধরনের হয়ে থাকে, ফ্রি এবং পেইড। উভয়েরই নিজস্ব সুবিধা-অসুবিধা রয়েছে। আপনার বাজেট, সময় এবং goal অনুযায়ী আপনি যেকোনো একটি বা দুটো পদ্ধতিই ব্যবহার করতে পারেন। চলুন দেখে নিই পদ্ধতি দুটি সম্পর্কে বিস্তারিত।

১. ফ্রি ফেসবুক মার্কেটিং

ফ্রি ফেসবুক মার্কেটিং-এর মূল উদ্দেশ্য হলো কোনো টাকা খরচ না করে অর্গানিক উপায়ে আপনার পেইজ বা ব্র্যান্ডের রিচ বাড়ানো। যেভাবে ফ্রিতে ফেসবুক মার্কেটিং করতে পারেনঃ

  • ফেসবুক পেইজ তৈরি ও অপটিমাইজেশনঃ আপনার ব্যবসায়ের জন্য একটি সুন্দর ও প্রফেশনাল ফেসবুক পেইজ তৈরি করুন। পেইজের About সেকশন, কভার ফটো এবং প্রোফাইল পিকচার আকর্ষণীয় হতে হবে।
  • কন্টেন্ট মার্কেটিংঃ নিয়মিত মানসম্মত কন্টেন্ট পোস্ট করতে হবে। এই কন্টেন্ট হতে পারে ইনফোগ্রাফিক্স, আর্টিকেল, ভিডিও, রিলস বা লাইভ সেশন। বর্তমানে রিলস দিয়ে ভালো অ্যাঙ্গেজমেন্ট পাওয়া যায়।
  • গ্রুপ মার্কেটিংঃ আপনার নিশ এর সাথে সম্পর্কিত বিভিন্ন পাবলিক ও প্রাইভেট গ্রুপে জয়েন করে সেখানে আপনার কন্টেন্ট বা সার্ভিস সম্পর্কে পোস্ট করতে পারেন। তবে এখানে স্প্যামিং করা যাবে না। গ্রুপে ভ্যালু অ্যাড করা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।
  • ইনফ্লুয়েন্সার কোলাবোরেশনঃ ছোট বা মাঝারি মাপের ইনফ্লুয়েন্সারদের সাথে কোলাবোরেশন করে তাদের অডিয়েন্সের কাছে আপনার প্রোডাক্ট পৌছাতে পারেন। ইনফ্লুয়েন্সারদের প্রোডাক্টের গিফট ইউনিট পাঠালে তারা রাজী হতে পারে।

ফ্রি মার্কেটিং-এর সুবিধা হলো এটি cost-effective। তবে এর একটি প্রধান অসুবিধা হলো reach অনেক কম এবং ভালো ফল আসতে অনেক সময় লাগে।

২. পেইড ফেসবুক মার্কেটিং

পেইড ফেসবুক মার্কেটিং হলো ফেসবুকে টাকা খরচ করে বিজ্ঞাপন চালানো। এর মূল সুবিধা হলো আপনি খুব দ্রুত এবং প্রচুর সংখ্যক অডিয়েন্সের কাছে পৌঁছাতে পারবেন। যেভাবে পেইড ফেসবুক মার্কেটিং করবেন-

  • ফেসবুক অ্যাডস (Facebook Ads)ঃ এটা হলো ফেসবুক মার্কেটিংয়ের সবচেয়ে শক্তিশালী হাতিয়ার। ফেসবুক অ্যাডস ম্যানেজার ব্যবহার করে আপনি বিভিন্ন ধরনের ক্যাম্পেইন চালাতে পারবেন। যেমন Brand Awareness, Traffic, Engagement, Lead Generation এবং Conversions ক্যাম্পেইন।
  • টার্গেটিং (Targeting)ঃ পেইড মার্কেটিং এর সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো এর অ্যাডভান্সড টার্গেটিং অপশন। আপনি নির্দিষ্ট demographic, interest, behavior এবং location এর উপর ভিত্তি করে আপনার অ্যাড দেখাতে পারবেন। সব ফেসবুক ইউজারকে অ্যাড দেখিয়ে টাকা জলে ফেলতে হবে না।
  • রিটার্গেটিং (Retargeting)ঃ আপনার ওয়েবসাইট ভিজিট করেছে বা আপনার পেইজে engagement দেখিয়েছে এমন গ্রাহকদের আবার বিজ্ঞাপন দেখাতে পারবেন। এর ফলে conversion (অডিয়েন্স থেকে কাস্টমার) এর সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যায়।

পেইড মার্কেটিংয়ের জন্য বাজেট প্রয়োজন, কিন্তু সঠিক স্ট্র্যাটেজি জানা থাকলে অল্প বাজেটেও ROI অনেক ভালো করা যায়।

আরও পড়ুনঃ ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য সেরা ওয়েবসাইট কোনগুলো?

ফেসবুক মার্কেটিং করার নিয়ম

ফেসবুক মার্কেটিংয়ের জন্য একটি প্রফেশনাল বিজনেস পেজ প্রয়োজন। পেজের নাম, প্রোফাইল পিকচার, কভার ফটো সব কিছু ব্র্যান্ডের সাথে মিল রাখতে হবে। About section এ বিস্তারিত তথ্য থাকতে হবে, যাতে কাস্টমাররা সহজেই আপনার ব্র্যান্ড সম্পর্কে জানতে পারে।

১. প্রথমেই আপনার মার্কেটিংয়ের লক্ষ্য কী তা ঠিক করুন। আপনি কি ব্র্যান্ড awareness বাড়াতে চান, নাকি সেলস বাড়াতে চান? লক্ষ্য অনুযায়ী আপনার স্ট্র্যাটেজি সাজাতে হবে। এরপরে জানতে হবে আপনার কাস্টমার কারা? তাদের বয়স, লিঙ্গ, আগ্রহ, পেশা এবং Location কোথায়? একটি স্ট্যান্ডার্ড কাস্টমার প্রোফাইল তৈরি করলে মার্কেটিংয়ের কাজ অনেক সহজ হয়ে যায়।

২. “Content is king” এই কথাটি মাথায় রাখুন। শুধু প্রোডাক্টের ছবি না দিয়ে valuable content শেয়ার করুন। যেমনঃ আপনি যদি স্কিন কেয়ার প্রোডাক্ট বিক্রি করেন, তাহলে স্কিন কেয়ার টিপস, DIY ফেস মাস্কের রেসিপি ইত্যাদি শেয়ার করতে পারেন। এতে মানুষ আপনার পেজ ফলো করতে আগ্রহী হবে।

৩. Posting Schedule মেইনটেইন করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আমার অভিজ্ঞতায় দেখেছি যে, বাংলাদেশে সন্ধ্যা ৭টা থেকে ১০টার মধ্যে সবচেয়ে বেশি মানুষ ফেসবুকে অ্যাক্টিভ থাকে, সুতরাং এই সময়ে reach ও engagement পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি। সপ্তাহে অন্তত ৩-৪টি পোস্ট করুন। শর্ট ভিডিও কন্টেন্টের অ্যাঙ্গেজমেন্ট রেট ইমেজের চেয়ে অনেক বেশি, তাই ভিডিও কনটেন্টে ফোকাস করতে হবে।

৪. Customer Engagement খুবই জরুরি। কমেন্টের রিপ্লাই দিন, মেসেজের দ্রুত রেসপন্স করুন। Facebook Insights ব্যবহার করে আপনার পারফরম্যান্স ট্র্যাক করুন। কোন ধরনের পোস্ট ভালো করছে, কখন বেশি রিচ হচ্ছে এসব ডেটা অ্যানালাইজ করে স্ট্র্যাটেজি ইম্প্রুভ বা চেঞ্জ করুন।

ফেসবুক মার্কেটিং টিপস

বিভিন্ন ফেসবুক মার্কেটিং এক্সপার্টদের থেকে আমি যেসব টিপস পেয়েছি সেগুলোর কয়েকটা এখানে শেয়ার করছি। আপনার ফেসবুক মার্কেটিং শেখার জার্নিতে এটা হেল্প করবে।

  • ভিডিও কন্টেন্টে গুরুত্ব দিন। ফেসবুক অ্যালগরিদম ভিডিও কন্টেন্টকে বেশি গুরুত্ব দেয়। লাইভ ভিডিও, রিলস এবং ছোট instructional ভিডিও আপনার reach বাড়াতে দারুণ কার্যকরী হবে।
  • আপনার প্রোডাক্টের অডিয়েন্সকে জানুন। অডিয়েন্স কী ধরনের কন্টেন্ট পছন্দ করে, কোন সময়ে তারা বেশি অ্যাক্টিভ থাকে, এই বিষয়গুলো অ্যানালিটিক্স থেকে জেনে নিন এবং সে অনুযায়ী আপনার কন্টেন্ট শিডিউল সাজান।
  • অ্যাঙ্গেজমেন্ট বাড়াতে চাইলে কেবল পোস্ট করে বসে থাকবেন না, কমেন্ট এবং মেসেজের দ্রুত রিপ্লাই দিন। গ্রাহকদের সাথে সরাসরি কথা বললে বিশ্বাস ও সম্পর্ক মজবুত হয়।
  • আপনার অ্যাডস ক্যাম্পেইনে আলাদা আলাদা ছবি, ভিডিও এবং টেক্সট ব্যবহার করে দেখুন কোনটি ভালো কাজ করছে। একে বলা হয় A/B Testing। এতে করে আপনি জানতে পারবেন কোন ধরনের কন্টেন্ট আপনার অডিয়েন্সের কাছে সবচেয়ে বেশি ইউজফুল।
  • রিটার্গেটিং মেথডকে কাজে লাগান। যারা আপনার ওয়েবসাইট বা পেইজ ভিজিট করেছে, তাদের জন্য আলাদা রিটার্গেটিং অ্যাড ক্যাম্পেইন চালান। কারণ, তারা আপনার প্রোডাক্ট বা সার্ভিস সম্পর্কে আগে থেকেই জানে এবং কনভার্সনের সম্ভাবনা এদের ক্ষেত্রে অনেক বেশি।

আপনার ব্যবসার জন্য ফেসবুক মার্কেটিং কেন প্রয়োজন?

এতক্ষণে নিশ্চয়ই এই প্রশ্নের উত্তর পেয়ে গেছেন। এরপরেও যদি আপনার বুঝতে অসুবিধা হয় যে কেন আপনার বিজনেসের জন্য ফেসবুক মার্কেটিং প্রয়োজন তাহলে আবার বলছি।

বর্তমানে মানুষ কেনাকাটার আগে অনলাইনে খোঁজখবর নিয়ে দেখে। অধিকাংশ কাস্টমার কোনো প্রোডাক্ট কেনার আগে ফেসবুকে রিভিউ দেখে নেয়। আপনার কম্পিটিটররা যদি ফেসবুকে অ্যাক্টিভ থাকে আর আপনি না থাকেন, তাহলে আপনি পিছিয়ে পড়বেন।

ট্রাডিশনাল মার্কেটিং এর চেয়ে ফেসবুক মার্কেটিং অনেক cost-effective। একটি নিউজপেপার অ্যাডের খরচে আপনি মাসব্যাপী ফেসবুকে অ্যাড ক্যাম্পেইন চালাতে পারবেন।

সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো measurable রেজাল্ট। আপনি জানতে পারবেন আসলে কত জন আপনার অ্যাড দেখেছে, কত জন ক্লিক করেছে, কত জন কিনেছে। এই ডেটা দিয়ে আপনি পরবর্তীতে আপনার স্ট্র্যাটেজি ভালো করে সাজাতে পারবেন।

ই-কর্মাস ওয়েবসাইট সর্ম্পকে জানতে এই আর্টিকেলটি পড়ুন

ফেসবুক মার্কেটিং কোর্স

ফেসবুক মার্কেটিং শেখার জন্য অনলাইনে এখন অনেক কোর্স পাওয়া যায়। আপনি যদি ফ্রিতে শিখতে চান, তাহলে ফেসবুকের নিজস্ব প্ল্যাটফর্ম Meta for Business এবং Facebook Blueprint একটি দুর্দান্ত রিসোর্স। এখানে আপনি বিভিন্ন কোর্স এবং সার্টিফিকেট প্রোগ্রাম পাবেন।

এছাড়াও, ইউটিউবে অনেক ভালো মানের বাংলা ও ইংরেজি টিউটোরিয়াল কোর্স আছে। সার্চ করে দেখতে পারেন। আর যদি আপনি কোনো প্রফেশনাল মেন্টরের কাছ থেকে শিখতে চান, তাহলে বিভিন্ন অনলাইন লার্নিং প্ল্যাটফর্ম যেমনঃ Creative IT Institute, Skilluper এ কোর্স করতে পারেন।

শেষাংশ

ফেসবুক মার্কেটিং আজকের যুগে শুধু একটি অপশন না, বরং অপরিহার্য। ছোট-বড় সব ধরনের ব্যবসায়ের জন্য এটি সমান গুরুত্বপূর্ণ। তবে AI এর উত্থানের সাথে সাথে নতুন চ্যালেঞ্জ এবং সুযোগ তৈরি হচ্ছে। বিভিন্ন AI টুলস ব্যবহার করে কন্টেন্ট তৈরি করা এবং এআই চ্যাটবটের মাধ্যমে কাস্টমার সার্ভিস আরো এফিশিয়েন্ট করা যাচ্ছে।

শুরুতেই সব কিছু পারফেক্ট করার চেষ্টা করবেন না। ছোট করে শুরু করুন, এক্সপেরিমেন্ট করুন, শিখুন এবং আরো ভালো করার চেষ্টা করুন। মনে রাখবেন, consistency is key। নিয়মিত চেষ্টা করলে অবশ্যই সফলতা আসবে। ফ্রিল্যান্সিং এবং অনলাইনে আয়ের জন্য ফেসবুক মার্কেটিং শেখা একটা ভালো সিদ্ধান্ত।আপনার জন্য শুভকামনা!


You may also like

ডিজিটাল মার্কেটিং A to Z: আপনার সফলতার পূর্ণ গাইড

ডিজিটাল মার্কেটিং কি, কিভাবে শুরু করবেন? এর A to Z

বর্তমান যুগে ডিজিটাল মার্কেটিং এর গুরুত্ব যেন আকাশচুম্বী। গত এক দশকে অনলাইনের বিকাশ, ইন্টারনেটের দ্রুত প্রসার এবং মোবাইল প্রযুক্তির ব্যবহার...
দুটি ব্যক্তি সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (SEO) সংক্রান্ত কাজ করছেন, একজন ম্যাগনিফাইং গ্লাস দিয়ে বিশ্লেষণ করছেন এবং অন্যজন ডেটা এবং গ্রাফ দেখাচ্ছেন, পটভূমিতে SEO শব্দ এবং চার্ট প্রদর্শিত।

সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (SEO) কি, কেন, কিভাবে? DUSRA Soft

আজকের ডিজিটাল যুগে প্রতিটি ব্যবসার জন্য অনলাইন প্রেজেন্স শুধুমাত্র একটি অপশন না, বরং একটি অপরিহার্য প্রয়োজন হয়ে দাঁড়িয়েছে। বাংলাদেশে...

Follow us